ভেঙে পড়া অসংখ্য ভবনের নিচে এখনো অনেকে চাপা পড়ে আছেন। নেপালের পুলিশ বলছে, নিহতের সংক্যা আরো বাড়তে পারে।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু ও পোখারার মাঝখানে লামজুং এলাকায় ছিল ভুমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল, এবং রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৭.৯।
নেপাল ছাড়াও সমগ্র উত্তর ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ জুড়ে এই ভূকম্পন অনুভুত হয়।
নেপালের তথ্যমন্ত্রী মীনেন্দ্র রিজ্জাল বলেছেন, এই বিপর্যয়ের মোকাবিলায় তার দেশের আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রয়োজন।
রাজধানী কাঠমান্ডুর বিখ্যাত ধারাহারা টাওয়ার সহ বহু ভবন ধ্বংস হয়েছে। রাজধানীর ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
হিমালয়ের এভারেস্ট শৃঙ্গে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। হিমালয় অভিযানে যাওয়া পর্বতারোহীদের একটি 'বেস ক্যাম্পের একাংশ বরফের ধসে চাপা পড়েছে।
ভূমিকম্পের কারণেই জমাট বাঁধা এই বরফে ধস শুরু হয়।
এ ভুমিকম্পে ভারতের নানা স্থানে অন্তত ৩০ জন এবং বাংলাদেশে অন্তত ২ জন নিহত হবার খবর পাওয়া গেছে।
ঢাকায় প্রথম দফায় ভূমিকম্পটি প্রায় দুই মিনিট স্থায়ী ছিল বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছে।
শহরের বহুতল ভবনগুলো কয়েক মিনিট ধরে দুলতে থাকায় আতংক তৈরি হয়।
এসময় ভবনগুলো থেকে মানুষজন ছুটোছুটি করে নেমে রাস্তায় এসে অবস্থান নেয়।
এর চল্লিশ মিনিট পর দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফা ভূমিকম্প আঘাত হানে।
বাংলাদেশে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিলো ৫ বা তার কিছু বেশী', বলছিলেন মি. আলম।
মিরপুর এলাকার কয়েকজন গার্মেন্টস উদ্যোক্তা জানাচ্ছেন, ভূমিকম্প আঘাত হানার সাথে সাথে ওই এলাকার সব গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা বাগেরহাট থেকে একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, তিনি পুকুরের পানিতে ঢেউ সৃষ্টি হতে দেখেছেন।
তিনি উল্লেখ করেন, ২০০৪ সালে ইন্দোনেশিয়ায় যে ভূমিকম্প হয়েছিল, তখন পুকুরে এমন ঢেউ উঠতে দেখেছিলেন।
BBC News থেকে সংগৃহীত
Cell: 01682798330
Rabiul Islam Robi
B.S.S Hons. Political Science
facebook.com/rabiul.robi.5891Cell: 01682798330
Pls Join Us:
কোনটে বাহে জাগো
www.facebook.com/kontebahejago
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন