নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের
জসিম বিল্ডিং তথা সৈয়দপুর রেষ্ট হাউস বর্তমানে আলোচিত- সমালোচিত আবাসিক হোটেল
হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। প্রায় প্রতিমাসে এই আবাসিক হোটেলে হানা দিয়ে পুলিশ
খদ্দেরসেহ দেহপসারীনিদের আটক করছে। ইতোপূর্বে হোটেলটির আবাসিক লাইসেন্স বাতিল করা
হলেও অজ্ঞাত কারণে লাইসেন্স পূর্ণবহাল করায় আবাসিক হোটেলটিতে পুরোদমে চলছে
দেহব্যবসা। একের পর এক আপত্তিকর অবস্থায় কপোত-কপোতীদের আটকের পর থানা পুলিশ আবাসিক
হোটেলটির কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করে এ ধরণের ঘটনা ঘটলে হোটেলটি বন্ধ করে দেয়া হবে বলে
জানিয়েছেন।
বাণিজ্যিক শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়কে অবস্থিত এই আবাসিক হোটেলটি ওয়ারিশন সূত্রে প্রাপ্ত কয়েকজন মালিক আয়ের অর্থ ভাগাভাগি করে নেন। এটি সবসময় দেখভাল করেন কনিষ্ট ওয়ারিশ ও কামারপুকুর ইউপি চেয়ারম্যান জিকো আহমেদ। তার বিরুদ্ধে একাধিক নারী ও শিশু নির্যাতনসহ দুটি ধর্ষণ মামলা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। তার কর্মকান্ডে এলাকার মানুষ ফুসে উঠেছে এবং ইউপি চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারণের দাবিতে এলাকার মানুষ মিছিল, মিটিং ও সমাবেশও করেছেন। অতি সম্প্রতি তিনি জামিনে মুক্তি লাভ করে হোটেলটিতে পুরোদমে দেহব্যবসা শুরু করেছেন। বহিরাগত মেয়েদের এনে দেহব্যবসাসহ মদপানের নিয়মিত আসর বসছে এই আবাসিক হোটেলটিতে।
সর্বশেষ গত ৩১ জুলাই আবাসিক হোটেল থেকে ৫ জোড়া যুবক- যুবতিকে আটক করেছে পুলিশ। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টার সময় শহরের শহীদ ডা. জিকরুল সড়কস্থ জসিম বোডিং থেকে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় যুবক- যুবতিদের সহায়তাকারী হিসেবে বোডিংয়ের মহিলা কেয়ার টেকার মায়া আকতার (৪৫) কে আটক করা হয়। আটক মায়া নীলফামারী সদরের কাজীরহাট গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের মেয়ে।আটক যুবক- যুবতিরা ছিল, দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা গ্রামের নৃপেন্দ্রনাথের কন্যা রিমি (২২), খানসামা উপজেলার তাঁতিপাড়ার রনজিতের পুত্র রুবেল (২৩), দিনাজপুর সদরের বারোবীর গ্রামের আব্দুল মজিদের পুত্র রাশেদ (২৫), ঠাকুরগাঁও সদরের কিসামত কেশুরবাড়ি গ্রামের রশিদুল ইসলামের কন্যা সুমি (১৬), নীলফামারী সদরের আরাজি চড়াইখোলা গ্রামের বাবুল হোসেনের কন্যা আয়শা (১৭), সৈয়দপুর উপজেলার মুসরত ধুলিয়া গ্রামের আজিজুল ইসলামের পুত্র মোস্তাফিজুর রহমান (২৪), ডাঙ্গাপাড়ার ওয়াহেদ আলীর কন্যা লতা (২০), ওয়াপদা মোড় হাজীপাড়ার মোখলেছার রহমানের পুত্র রবিউল ইসলাম (২৬), দক্ষিণ সোনাখুলি বকপাড়ার আব্দুস সামাদের পুত্র শাহিনুর রহমান (২৫) ও উত্তরা আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দা শ্রীকৃষ্ণের কন্যা পিংকি (১৮)।
পরে পুলিশ আটককৃতদের ভ্রাম্যমান আদালতে হাজির করলে আদালতের বিচারক ও সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শফিকুল ইসলাম প্রত্যেক যুবক- যুবতিদের ১ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে ৭ দিনের কারাদন্ড এবং কেয়ারটেকার মায়া আকতারকে ৩ মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছিল।
বাণিজ্যিক শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়কে অবস্থিত এই আবাসিক হোটেলটি ওয়ারিশন সূত্রে প্রাপ্ত কয়েকজন মালিক আয়ের অর্থ ভাগাভাগি করে নেন। এটি সবসময় দেখভাল করেন কনিষ্ট ওয়ারিশ ও কামারপুকুর ইউপি চেয়ারম্যান জিকো আহমেদ। তার বিরুদ্ধে একাধিক নারী ও শিশু নির্যাতনসহ দুটি ধর্ষণ মামলা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। তার কর্মকান্ডে এলাকার মানুষ ফুসে উঠেছে এবং ইউপি চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারণের দাবিতে এলাকার মানুষ মিছিল, মিটিং ও সমাবেশও করেছেন। অতি সম্প্রতি তিনি জামিনে মুক্তি লাভ করে হোটেলটিতে পুরোদমে দেহব্যবসা শুরু করেছেন। বহিরাগত মেয়েদের এনে দেহব্যবসাসহ মদপানের নিয়মিত আসর বসছে এই আবাসিক হোটেলটিতে।
সর্বশেষ গত ৩১ জুলাই আবাসিক হোটেল থেকে ৫ জোড়া যুবক- যুবতিকে আটক করেছে পুলিশ। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টার সময় শহরের শহীদ ডা. জিকরুল সড়কস্থ জসিম বোডিং থেকে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় যুবক- যুবতিদের সহায়তাকারী হিসেবে বোডিংয়ের মহিলা কেয়ার টেকার মায়া আকতার (৪৫) কে আটক করা হয়। আটক মায়া নীলফামারী সদরের কাজীরহাট গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের মেয়ে।আটক যুবক- যুবতিরা ছিল, দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা গ্রামের নৃপেন্দ্রনাথের কন্যা রিমি (২২), খানসামা উপজেলার তাঁতিপাড়ার রনজিতের পুত্র রুবেল (২৩), দিনাজপুর সদরের বারোবীর গ্রামের আব্দুল মজিদের পুত্র রাশেদ (২৫), ঠাকুরগাঁও সদরের কিসামত কেশুরবাড়ি গ্রামের রশিদুল ইসলামের কন্যা সুমি (১৬), নীলফামারী সদরের আরাজি চড়াইখোলা গ্রামের বাবুল হোসেনের কন্যা আয়শা (১৭), সৈয়দপুর উপজেলার মুসরত ধুলিয়া গ্রামের আজিজুল ইসলামের পুত্র মোস্তাফিজুর রহমান (২৪), ডাঙ্গাপাড়ার ওয়াহেদ আলীর কন্যা লতা (২০), ওয়াপদা মোড় হাজীপাড়ার মোখলেছার রহমানের পুত্র রবিউল ইসলাম (২৬), দক্ষিণ সোনাখুলি বকপাড়ার আব্দুস সামাদের পুত্র শাহিনুর রহমান (২৫) ও উত্তরা আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দা শ্রীকৃষ্ণের কন্যা পিংকি (১৮)।
পরে পুলিশ আটককৃতদের ভ্রাম্যমান আদালতে হাজির করলে আদালতের বিচারক ও সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শফিকুল ইসলাম প্রত্যেক যুবক- যুবতিদের ১ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে ৭ দিনের কারাদন্ড এবং কেয়ারটেকার মায়া আকতারকে ৩ মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছিল।
সূত্রঃ ভালুকা ডট কম
Rabiul Islam Robi
B.S.S Hons. Political Science
facebook.com/rabiul.robi.5891
Cell: 01682798330
Cell: 01682798330
Pls Join Us: কোনটে বাহে জাগো
www.facebook.com/kontebahejago
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন